৫. বিশ্বাস হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে ভঙ্গুর একটি জিনিস যা ভাঙ্গা সহজ এবং হারানো অনেক সহজ কিন্তু সেটা ফিরে পাওয়া হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে কঠিন কাজ।
১৬. বিশ্বাস ভঙ্গ কারি যদি দোষ স্বীকার না করে এবং সে যদি শুধু অজুহাত দেখাতে থাকে তাহলে তাকে আর কখনো বিশ্বাস করা কেউ ছেড়ে চলে গেলে কী করা উচিত উচিত নয়।
শুদ্ধাচার পুরস্কার কী, কোন যোগ্যতায় দেয়া হয়?৯ জুলাই ২০২৪
আগ্রাসী মনোভাব: কিছু মানুষ রয়েছে যাদের মেজাজ এই চড়া তো এই শীতল। তারা তাদের মনোভাব সহজে প্রকাশ করতে পারে না। তারা বেশিরভাগ সময় আত্মরক্ষামূলক আচরণ করে। কী বিষয় জানতে চাইল- ছল চতুর উত্তর দেয়। তারা ভালো থাকলেও বলে খারাপ আছি- সহানুভূতি আদায়ের জন্য।
ইসলামী বৈবাহিক আইনশাস্ত্র নিবন্ধের সাথে বিভ্রান্ত হবেন না।
১২. অন্য সকল মানুষকে বিশ্বাস না করে নিজেকে বিশ্বাস করো কেননা তোমার কি করা উচিত সেটা তোমার থেকে ভালো আর কেউ জানেনা।
মিথ্যাবাদী, প্রতারক বা অসাধু ব্যক্তির লক্ষণসমূহ
আবেগ নিয়ে খেলা: মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যারা আবেগ নিয়ে খেলে, যাকে বলা যেতে পারে আবেগের পরজীবী, তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো। এই ধরনের মানুষ নিজেকে খুবই ভঙ্গুরভাবে উপস্থাপন করে অন্যের সহানুভূতি যোগাড় করবে। তারপর নিজের কাজ হয়ে গেলে সেই মানুষকে অগ্রাহ্য করবে।
১৮. মুখে বললেই হবে না সেই কাজটা করে দেখাতে হবে তাহলেই মানুষ তাকে বিশ্বাস করবে।
তারা জানান, আদালতের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা থাকলেও নির্বাহী বিভাগের কাছে এক দফা দাবি। ফলে তাদেরকেই এ সমস্যার সমাধান করতে হবে।
২৪.যদি কারো ভেতরে খুবই হিংসা থাকে তাহলে তার হিংসা ত্যাগ করার অন্যতম মাধ্যম হলো বিশ্বাসী হওয়া ।
৩. পিতা-মাতাসহ অন্যান্যদের সাথে সদাচরণ করতে হবে।
বন্ধুমহলে এমন একজন থাকতেই পারে, যে চায় সবাই তার দিকেই নজর দিক। তবে সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সেই বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।
আত্মপ্রেমী মানুষ: ইংরেজিতে যাদের বলে ‘নারসিসিস্ট’ তাদের থেকে দূর থাকা উচিত। নিজেকে ভালোবাসার স্বাস্থ্যকর। তবে অতিরিক্ত আত্মপ্রেমীদের আশপাশে থাকা মানুষদের গুনতে চরম মূল্য।